International Coastal Cleanup | 2022
অপারেশন সেন্ট মার্টিন
বিশ্বজুড়ে ইন্টারন্যাশনাল কোস্টাল ক্লিনআপ কর্মসূচির অংশ হিসেবে আন্তর্জাতিক সংগঠন ওশান কনজারভেন্সির উদ্যোগে শুক্রবার সেন্ট মার্টিন সৈকতে পরিচ্ছন্নতা অভিযানে অংশ নেন স্বেচ্ছাসেবীরা।
ইন্টারন্যাশনাল কোস্টাল ক্লিনআপের অংশ হিসেবে শুক্রবার সেন্ট মার্টিনে সমুদ্র সৈকতে পরিচ্ছন্নতা কর্মসূচিতে অংশ নেন স্বেচ্ছাসেবীরা।
প্রবাল দ্বীপ সেন্ট মার্টিনের সমুদ্র সৈকতে ঢাকা থেকে আসা স্বেচ্ছাসেবীদের সঙ্গে পরিচ্ছন্নতা কর্মসূচিতে অংশ নেয় স্থানীয় বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষার্থীরা।
প্রবাল দ্বীপ সেন্ট মার্টিনের সমুদ্র সৈকতে পরিচ্ছন্নতা অভিযানে প্লাস্টিক এবং অপচনশীল আবর্জনা পরিষ্কার করেন স্বেচ্ছাসেবকরা।
‘সেন্ট মার্টিনকে পরিচ্ছন্ন রাখি’ স্লোগান নিয়ে শুক্রবার সৈকতে পরিচ্ছন্নতা অভিযান চালান স্বেচ্ছাসেবীরা।
সেন্ট মার্টিনের সমুদ্র সৈকত শুক্রবার পরিচ্ছন্নতা অভিযানে অংশ নেন ঢাকা থেকে আসা স্বেচ্ছাসেবীরা।
সেন্ট মার্টিনের সমুদ্র সৈকত পরিচ্ছন্নতা কর্মসূচিতে অংশ নেয় স্থানীয় বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষার্থীরাও।
বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ সেন্ট মার্টিনের সৈকতে শুক্রবার পরিচ্ছন্নতা অভিযান চালান স্বেচ্ছাসেবীরা।
প্রবাল দ্বীপ সেন্ট মার্টিনের সমুদ্র সৈকতে পরিচ্ছন্নতা অভিযানে প্লাস্টিক এবং অপচনশীল আবর্জনা পরিষ্কার করেন স্বেচ্ছাসেবকরা।
প্রবাল দ্বীপ সেন্ট মার্টিনের সমুদ্র সৈকতে ঢাকা থেকে আসা স্বেচ্ছাসেবীদের সঙ্গে পরিচ্ছন্নতা কর্মসূচিতে অংশ নেয় স্থানীয় বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষার্থীরা।
বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ সেন্ট মার্টিনের সৈকতে শুক্রবার পরিচ্ছন্নতা অভিযান চালান স্বেচ্ছাসেবীরা।
ইন্টারন্যাশনাল কোস্টাল ক্লিনআপের অংশ হিসেবে শুক্রবার সেন্ট মার্টিনে সমুদ্র সৈকতে পরিচ্ছন্নতা কর্মসূচিতে অংশ নেন স্বেচ্ছাসেবীরা।
ছবিতে কোকা-কোলা ও কেউক্রাডং আয়োজিত সেন্টমার্টিনে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম
আন্তর্জাতিক উপকূলীয় পরিচ্ছন্নতার জন্য কোকা-কোলা এবং কেওক্রাডং বাংলাদেশের কান্ট্রি কো-অর্ডিনেটর ‘ওশান কনজারভেন্সি ইউএসএ’র অংশীদারিত্বে সেন্ট মার্টিন দ্বীপে ১২তম বার্ষিক ইন্টারন্যাশনাল কোস্টাল ক্লিনআপ (আইসিসি) পরিচালনা করেছে।
২০১১ সাল থেকে ওশান কনজারভেন্সি সেন্ট মার্টিন দ্বীপে আইসিসি বা ইন্টারন্যাশনাল কোস্টাল ক্লিনআপ কার্যক্রম শুরু করে।
গত ৩৭ বছরেরও বেশি সময় ধরে ওশান কনজারভেন্সি আইসিসি কার্যক্রমের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী লাখ লাখ স্বেচ্ছাসেবক, শিল্পী এবং খেলোয়াড়দের অনুপ্রাণিত করেছে।
বাংলাদেশের কক্সবাজার এবং সেন্ট মার্টিন দ্বীপে গত ১৬ বছর ধরে আইসিসি কার্যক্রম করছে। যা সৈকত এবং পরিবেশের জন্য ব্যাপক অবদান রাখছে।
আইসিসি কার্যক্রমের মধ্যে স্থানীয় বাসিন্দাদের থেকে পর্যটক এবং স্বেচ্ছাসেবকদের সংখ্যাই বেশি।
সেন্ট মার্টিন দ্বীপে গত ১১টি আইসিসি কার্যক্রমের মধ্যে ৫ হাজার ২০০ জন স্থানীয় এবং পরিদর্শনকারী স্বেচ্ছাসেবক অংশ গ্রহণ করেন। এতে প্রায় ১৩ হাজার ৫০০ কেজিরও বেশি বর্জ্য অপসারণ করা হয়েছিল।
Cleanliness campaign at St Martin’s Island
Volunteers take part in a cleanliness drive as part of the International Coastal Cleanup campaign organised by Ocean Conservancy, a nonprofit environmental advocacy group, at St Martin’s Island on Friday, Dec 16, 2022.
Volunteers take part in a clean-up drive as part of the International Coastal Cleanup campaign on St Martin’s Island on Friday, Dec 16, 2022.
Local school students join volunteers in a clean-up drive as part of the International Coastal Cleanup campaign at St Martin’s Island on Friday, Dec 16, 2022.
Local school students join volunteers in a clean-up drive as part of the International Coastal Cleanup campaign at St Martin’s Island on Friday, Dec 16, 2022.
Volunteers take part in a cleanliness drive with the slogan ‘Keep St Martin’s Island Clean’ as part of the International Coastal Cleanup campaign on Friday, Dec 16, 2022.
Volunteers from different backgrounds join the cleanliness drive as part of the International Coastal Cleanup campaign at St Martin’s Island on Friday, Dec 16, 2022.
Volunteers from different backgrounds join the cleanliness drive as part of the International Coastal Cleanup campaign at St Martin’s Island on Friday, Dec 16, 2022.
Local school students join volunteers in a cleanliness drive at St Martin’s Island.
Volunteers conduct a cleanliness drive at St Martin’s Island, Bangladesh’s only coral island, on Friday, Dec 16, 2022.
Volunteers conduct a cleanliness drive at St Martin’s Island, Bangladesh’s only coral island, on Friday, Dec 16, 2022.
সেন্ট মার্টিন দ্বীপ থেকে পরিষ্কার করা হলো ১৮০০ কেজি সামুদ্রিক বর্জ্য
মহান বিজয় দিবসের দিন কোকা-কোলা সিস্টেম বাংলাদেশ এবং কেওক্রাডং বাংলাদেশ যৌথ উদ্যোগে সেন্ট মার্টিন দ্বীপের সমুদ্রসৈকতে কোস্টাল ক্লিনআপ কর্মসূচির আয়োজন করে।
ওশান কনজারভেন্সি নামের আন্তর্জাতিক অলাভজনক সংগঠনটি সামুদ্রিক দূষণ রোধে কাজ করে থাকে। ১২তম বছরের এই আয়োজনে ৪৫০ জনের অধিক স্বেচ্ছাসেবক এই ক্লিনআপ প্রকল্পে অংশগ্রহণ করেন। অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ছিলেন সেন্ট মার্টিনের স্থানীয়সহ সারা দেশের বিভিন্ন পেশার পেশাজীবী এবং বিভিন্ন স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
৩৬তম বার্ষিক আন্তর্জাতিক কোস্টাল ক্লিনআপের সঙ্গে সমন্বয় করে এই আয়োজন করা হয়। সেন্ট মার্টিনের সমুদ্রসৈকত থেকে স্বেচ্ছাসেবকরা এ বছর ১৮০০ কেজির অধিক সামুদ্রিক বর্জ্য পরিষ্কার করেন। এই সামুদ্রিক বর্জ্যের বেশিরভাগই ছিল খাদ্যের প্ল্যাস্টিক মোড়ক, প্ল্যাস্টিক বোতল, বোতলের প্ল্যাস্টিক মুখ, প্ল্যাস্টিক ব্যাগ ইত্যাদি।
কোকা-কোলা বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তা জি তুং বলেন, ‘প্লাস্টিক দূষণ একটি বৈশ্বিক সমস্যা এবং আমরাই এই সমস্যা সৃষ্টির জন্য দায়ী। আমাদের প্রতিষ্ঠান প্লাস্টিক দূষণের বিষয়টি বেশ গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করে। প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় আমাদের নানা ধরনের উদ্যোগ আছে, তার মধ্যে এই কোস্টাল ক্লিনআপ অন্যতম। সেন্ট মার্টিনকে প্লাস্টিকমুক্ত রাখতে কেওক্রাডং বাংলাদেশ ও স্বেচ্ছাসেবীরা নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন, তাদের আমরা ধন্যবাদ জানাই। কিন্তু এই দায়িত্ব আমাদের সবার। সেন্ট মার্টিনে বেড়াতে আসা প্রত্যেকেরই এই এলাকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য রক্ষার ক্ষেত্রে সতর্ক হওয়া উচিত। এই আয়োজনের মধ্য দিয়ে মানুষ আরও সচেতন হয়ে উঠবে এবং আমরা একটি বর্জ্যমুক্ত পৃথিবী অর্জন করতে পারব বলে আমি আশাবাদী।’
ওশান কনজারভেন্সির বাংলাদেশ অঞ্চলের সমন্বয়ক মুনতাসির মামুন বলেন, ‘প্রতি বছর লাখো মানুষ সেন্ট মার্টিন দ্বীপে বেড়াতে আসেন। কাজেই এই দ্বীপকে পরিষ্কার রাখা এবং এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সংরক্ষণ করা আমাদের সবার দায়িত্ব। কোকা-কোলার সহায়তায় আমরা গত ১২ বছর ধরে এই উদ্যোগ পরিচালনা করে আসছি। কিন্তু আমাদের প্রত্যেকের নিজের জায়গা থেকে কাজ করে যেতে হবে, যাতে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য এই দ্বীপকে পরিচ্ছন্ন রাখতে পারি। একসঙ্গে কাজ করার মাধ্যমেই আমরা একটি পরিষ্কার ও বাসযোগ্য পৃথিবী অর্জন করতে পারব।’
সেন্ট মার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. মজিবর রাহমান বলেন, ‘আমরা জানি, সেন্ট মার্টিন দেশের অন্যতম বৃহৎ পর্যটন কেন্দ্র। এর কারণে দ্বীপে প্রচুর বর্জ্য জমা হয়। এই সমস্যা হ্রাসের জন্য সরকার বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করছে, কিন্তু এর পাশাপাশি বেসরকারি খাতের অংশগ্রহণও গুরুত্বপূর্ণ। কোকা-কোলা ও কেওক্রাডং বাংলাদেশের এই প্রশংসনীয় উদ্যোগকে আমি স্বাগত জানাই।’
২০১১ সাল থেকে কোকা-কোলা বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক কোস্টাল ক্লিনআপ উদ্যোগে সহায়তা করে আসছে। বিগত ১২ বছরে ৫ হাজার পাঁচশর বেশি সংখ্যক মানুষ একত্রিত হয়ে ১২ হাজার ৪৫০ কেজির বেশি সামুদ্রিক বর্জ্য সংগ্রহ করেছেন। এই পার্টনারশিপের মাধ্যমে সারা বিশ্বের সমুদ্রগুলোকে দূষণমুক্ত করতে কাজ করছে কোকা-কোলা। এছাড়াও প্লাস্টিক দূষণ মোকাবিলায় সরকারকে সহযোগিতা করতে বিভিন্ন উদ্যোগ হাতে নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
সম্প্রতি ঢাকায় প্লাস্টিক দূষণ কমানোর লক্ষ্যে এসআর এশিয়া এবং কর্ডএইড বাংলাদেশকে দুটি ভিন্ন প্রকল্পে আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছে দ্য কোকা-কোলা ফাউন্ডেশন।
জাতিসংঘের নির্ধারিত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা পূরণে বাংলাদেশকে সহায়তা করতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে কোকা-কোলা সিস্টেম বাংলাদেশ এবং দ্য কোকা-কোলা ফাউন্ডেশন। এ লক্ষ্যে ওয়াটার স্টুয়ার্ডশিপ ও উইমেন বিজনেস সেন্টারের মতো কোম্পানিটির বৈশ্বিক উদ্যোগের দেশীয় সংস্করণগুলো দেশজুড়ে সমাজ উন্নয়নে কাজ করছে।
কোকা-কোলা বাংলাদেশের বিজয় দিবস উদযাপন
কোকা-কোলা সিস্টেম বাংলাদেশ এবং কেওক্রাডং বাংলাদেশ যৌথ উদ্যোগে সেন্ট মার্টিন দ্বীপের সমুদ্রসৈকতে কোস্টাল ক্লিনআপ কর্মসূচির আয়োজন করে। ইন্টারন্যাশনাল কোস্টাল ক্লিনআপ ও কোকা-কোলার ২০৩০ সালের মধ্যে ‘বর্জ্যমুক্ত পৃথিবী’ অর্জনের লক্ষ্য পূরণের অংশ হিসেবে প্রতিষ্ঠান দু’টি গত ১২ বছর ধরে মিলিতভাবে বার্ষিক আন্তর্জাতিক কোস্টাল ক্লিনআপের আয়োজন করে আসছে। ওশান কনজারভেন্সি-র হয়ে বাংলাদেশে সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করে কেওক্রাডং বাংলাদেশ। ওশান কনজারভেন্সি নামক আন্তর্জাতিক অলাভজনক সংগঠনটি সামুদ্রিক দূষণ রোধে কাজ করে থাকে।
১২তম বছরের এই আয়োজনে ৪৫০ জনের অধিক স্বেচ্ছাসেবক এই ক্লিনআপ প্রকল্পে অংশগ্রহণ করেন। অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ছিলেন সেন্ট মার্টিনের স্থানীয়সহ সারা দেশের বিভিন্ন পেশার পেশাজীবী এবং বিভিন্ন স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। ৩৬তম বার্ষিক আন্তর্জাতিক কোস্টাল ক্লিনআপের সাথে সমন্বয় করে এই আয়োজন করা হয়। সেন্ট মার্টিনের সমুদ্রসৈকত থেকে স্বেচ্ছাসেবকরা এ বছর ১৮০০ কেজির অধিক সামুদ্রিক বর্জ্য পরিষ্কার করেন। এই সামুদ্রিক বর্জ্যের বেশিরভাগই ছিল খাদ্যের প্ল্যাস্টিক মোড়ক, প্ল্যাস্টিক বোতল, বোতলের প্ল্যাস্টিক ঢাকনা, প্ল্যাস্টিক ব্যাগ ইত্যাদি ।
কোকা-কোলা বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তা জি তুং বলেন, “প্লাস্টিক দূষণ একটি বৈশ্বিক সমস্যা এবং আমরাই এই সমস্যা সৃষ্টির জন্য দায়ী। আমাদের প্রতিষ্ঠান প্লাস্টিক দূষণের বিষয়টি বেশ গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করে। প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় আমাদের নানা ধরনের উদ্যোগ আছে, তার মধ্যে এই কোস্টাল ক্লিনআপ অন্যতম। সেন্ট মার্টিনকে প্লাস্টিকমুক্ত রাখতে কেওক্রাডং বাংলাদেশ ও স্বেচ্ছাসেবীরা নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন, তাদের আমরা ধন্যবাদ জানাই। কিন্তু এই দায়িত্ব আমাদের সবার। সেন্ট মার্টিনে বেড়াতে আসা প্রত্যেকেরই এই এলাকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য রক্ষার ক্ষেত্রে সতর্ক হওয়া উচিত। এই আয়োজনের মধ্য দিয়ে মানুষ আরও সচেতন হয়ে উঠবে এবং আমরা একটি বর্জ্যমুক্ত পৃথিবী অর্জন করতে পারবো বলে আমি আশাবাদী।”ওশান কনজারভেন্সি-র বাংলাদেশ অঞ্চলের সমন্বয়ক মুনতাসির মামুন বলেন, “প্রতি বছর লাখো মানুষ সেন্ট মার্টিন দ্বীপে বেড়াতে আসেন। কাজেই এই দ্বীপকে পরিষ্কার রাখা এবং এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সংরক্ষণ করা আমাদের সবার দায়িত্ব। কোকা-কোলার সহায়তায় আমরা গত ১২ বছর ধরে এই উদ্যোগ পরিচালনা করে আসছি। কিন্তু আমাদের প্রত্যেকের নিজের নিজের জায়গা থেকে কাজ করে যেতে হবে, যাতে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য এই দ্বীপকে পরিচ্ছন্ন রাখতে পারি। একসাথে কাজ করার মাধ্যমেই আমরা একটি পরিষ্কার ও বাসযোগ্য পৃথিবী অর্জন করতে পারবো।”
সেন্ট মার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, মোঃ মজিবর রাহমান বলেন, “আমরা জানি, সেন্ট মার্টিন দেশের অন্যতম বৃহৎ পর্যটন কেন্দ্র। এর কারণে দ্বীপে প্রচুর বর্জ্য জমা হয়। এই সমস্যা হ্রাসের জন্য সরকার বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করছেন, কিন্তু এর পাশাপাশি বেসরকারি খাতের অংশগ্রহণও গুরুত্বপূর্ণ। কোকা-কোলা ও কেওক্রাডং বাংলাদেশের এই প্রশংসনীয় উদ্যোগকে আমি স্বাগত জানাই।”
বিডি প্রতিদিন/এএম